আগামী বছর অক্টোবরে নির্বাচন হতে পারে : অর্থমন্ত্রী
ফাইল ছবি
২০১৮ সালের অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
সোমবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী বছরের অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে। এখন নির্বাচন কমিশনের হাতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার কাজ ছাড়া আর কোনো কাজ নেই। তারা এখন নির্বাচনের কাজ করবে।
তিনি বলেন, আশা করছি বিএনপি ওই নির্বাচনে অংশ নেবে। আশা করছি, তাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। তাদেরকে (বিএনপি) এখন থেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলবো।
মুহিত বলেন, জাতীয় নির্বাচন খুবই কাছে। কিন্তু গ্রামে নির্বাচনি আমেজের তেমন কোনও চিত্র চোখে পড়েনি। মানুষের মধ্যে এখন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ইস্যুতে উদ্বেগ আছে। এ বিষয়ে আমরাও উদ্বিগ্ন, একইসঙ্গে ক্ষুব্ধও।
তিনি আরও বলেন, শান্তিতে নোবেল প্রাইজ জয়ী অন সাং সু চি রোহিঙ্গা নির্যাতনকে কিভাবে সমর্থন করে যাচ্ছেন, বিষয়টি আমার বোধগম্য নয়। এ নিয়ে তিনি যে পদক্ষেপ নিয়েছেন, তা ঘৃণিত।
অর্থমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে আমরা আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইছি। আবার মিয়ানমারের সঙ্গেও যোগাযোগের চেষ্টা করছি।
এসময় গ্রামের মানুষ অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে ঈদ উদযাপন করেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী বছরের অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে। এখন নির্বাচন কমিশনের হাতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার কাজ ছাড়া আর কোনো কাজ নেই। তারা এখন নির্বাচনের কাজ করবে।
তিনি বলেন, আশা করছি বিএনপি ওই নির্বাচনে অংশ নেবে। আশা করছি, তাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। তাদেরকে (বিএনপি) এখন থেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলবো।
মুহিত বলেন, জাতীয় নির্বাচন খুবই কাছে। কিন্তু গ্রামে নির্বাচনি আমেজের তেমন কোনও চিত্র চোখে পড়েনি। মানুষের মধ্যে এখন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ইস্যুতে উদ্বেগ আছে। এ বিষয়ে আমরাও উদ্বিগ্ন, একইসঙ্গে ক্ষুব্ধও।
তিনি আরও বলেন, শান্তিতে নোবেল প্রাইজ জয়ী অন সাং সু চি রোহিঙ্গা নির্যাতনকে কিভাবে সমর্থন করে যাচ্ছেন, বিষয়টি আমার বোধগম্য নয়। এ নিয়ে তিনি যে পদক্ষেপ নিয়েছেন, তা ঘৃণিত।
অর্থমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে আমরা আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইছি। আবার মিয়ানমারের সঙ্গেও যোগাযোগের চেষ্টা করছি।
এসময় গ্রামের মানুষ অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে ঈদ উদযাপন করেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
Post a Comment