সব দলের অংশগ্রহণে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় ইইউ
বৃটেন বের হয়ে গেছে, এখন এর সদস্য সংখ্যা দাঁড়াবে ২৭। সংগঠনটি বাংলাদেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের অগ্রগতি ও সম্মান দেখানোর প্রতি জোর আহ্বান জানিয়েছে। রোহিঙ্গাদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ যে অব্যাহত প্রচেষ্টা নিয়েছে তাতে উৎসাহ দিয়েছে ইইউ। বলেছে, রোহিঙ্গা জনগণের দুর্দশার বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠ উচ্চকিত থাকবে। শনিবার দেয়া এক বিবৃতিতে ইইউ বলেছে, প্রায় ৭০ বছর আগে মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণা স্বাক্ষর হয়েছে। তারপরও মিয়ানমারে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে যে নির্যাতন চালানো হয়েছে তা বিশ্ববাসীকে আরো একবার স্মরণ করিয়ে দিয়েছে যে, এসব অধিকার এখনো ভিন্ন সংস্কৃতি, ধর্ম ও জাতীয়তার কারণে মারাত্মকভাবে লঙ্ঘন করা হচ্ছে। লঙ্ঘন করা হচ্ছে মানবাধিকার। এখনো এসব অধিকার রয়েছে বিপন্ন অবস্থায়। উল্লেখ্য, আজ রোববার মানবাধিকার দিবস। ১৯৪৮ সালের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন থেকে মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণা অনুমোদিত হয়। তা মেনে নেয় সব সদস্য রাষ্ট্র। এ ঘোষণা সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তাদের আইনে অঙ্গীভূত করে এবং আইনগতভাবে বাধ্যবাধকতা হিসেবে মেনে নেয়। এ বছর ওই ঘোষণার ৬৯তম বার্ষিকী। এ উপলক্ষে ঢাকায় অবস্থিত ইইউ দূতাবাস থেকে এই বিবৃতি দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, জাতি, বয়স, লিঙ্গগত পরিচয়, যৌন অভিযোজন, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা, বিকলাঙ্গ অথবা আর্থ-সামাজিক অবস্থা- এসব কিছুকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশ সবার মানবাধিকারের প্রতি সম্মান দেখায় এবং অনুমোদন করে। এখানে স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
http://www.allbanglanewspaperlist24.com/newspapers.php?q=mzamin.com
Post a Comment